SOME VALUABLE INFORMATIONS ABOUT MUKUTMANIPUR:-
পশ্চিমবঙ্গের ভ্রমণ মানচিত্রে মুকুটমণিপুরের একটি বিশেষ স্থান বা তাৎপর্য রয়েছে। আমার মতে এর পিছনে তিনটি কারণ আছে। (১) অত্যন্ত সুন্দর প্রাকৃতিক পরিবেশ ও মনোরম আবহাওয়া এই স্থানের। (২) কলকাতা ( Kolkata ) থেকে রেলওয়ে ও সড়ক পথে আগের চেয়ে অনেক কম সময়ে এখানে পৌছনো যায়। পার্শ্ববর্তী রাজ্য ঝাড়খণ্ড থেকেও আধ ঘন্টা - এক ঘণ্টার মধ্যে এখানে চলে আসা যায়। (৩) মূল স্থান অত্যন্ত পরিস্কার পরিচ্ছন্ন এবং দিনদিন হোটেল, লজের পরিমাণ বাড়ছে। এর পুরো কৃতিত্ব দেব Mukutmanipur Development Authority- র কর্মকর্তাদের এবং মানণীয়া মুখ্যমন্ত্রী শ্রীমতী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। এছাড়া ইচ্ছা করলে এই জায়গাকে কেন্দ্র করে বাঁকুড়া ( Bankura) বিষ্ণুপুর (Bishnupur) সহ পুরো জঙ্গল মহল ভ্রমণ সেরে নিতে পারেন। তাই বাঁকুড়া (Bankura) জেলা পর্যটনে এই জায়গার ভূমিকা অনস্বীকার্য।
WHICH PLACES TO VISIT NEAR THIS SPOT? NEAREST TOURIST ATTRACTIONS / BEST SIGHTSEEING :-
পশ্চিমবঙ্গের ভ্রমণ মানচিত্রে মুকুটমণিপুরের একটি বিশেষ স্থান বা তাৎপর্য রয়েছে। আমার মতে এর পিছনে তিনটি কারণ আছে। (১) অত্যন্ত সুন্দর প্রাকৃতিক পরিবেশ ও মনোরম আবহাওয়া এই স্থানের। (২) কলকাতা ( Kolkata ) থেকে রেলওয়ে ও সড়ক পথে আগের চেয়ে অনেক কম সময়ে এখানে পৌছনো যায়। পার্শ্ববর্তী রাজ্য ঝাড়খণ্ড থেকেও আধ ঘন্টা - এক ঘণ্টার মধ্যে এখানে চলে আসা যায়। (৩) মূল স্থান অত্যন্ত পরিস্কার পরিচ্ছন্ন এবং দিনদিন হোটেল, লজের পরিমাণ বাড়ছে। এর পুরো কৃতিত্ব দেব Mukutmanipur Development Authority- র কর্মকর্তাদের এবং মানণীয়া মুখ্যমন্ত্রী শ্রীমতী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। এছাড়া ইচ্ছা করলে এই জায়গাকে কেন্দ্র করে বাঁকুড়া ( Bankura) বিষ্ণুপুর (Bishnupur) সহ পুরো জঙ্গল মহল ভ্রমণ সেরে নিতে পারেন। তাই বাঁকুড়া (Bankura) জেলা পর্যটনে এই জায়গার ভূমিকা অনস্বীকার্য।
WHICH PLACES TO VISIT NEAR THIS SPOT? NEAREST TOURIST ATTRACTIONS / BEST SIGHTSEEING :-
→ ছোট ছোট টিলা, পাহাড়, জঙ্গল, বিশাল বড়ো জলাধার, ও কংসাবতী কুমারী নদী পরিবৃত সুন্দরী মুকুটমণিপুর যেন এক স্বপ্নপুরী। একদিকে কংসাবতী ও কুমারী নদীর সঙ্গমস্থল, আর একদিকে বিশাল অপরূপ জলাধার আর এই জলাধারের ঢারিদিকে আকাশমনি ও ইউক্যালিপটাসের ছায়ামাখা মায়াময় পরিবেশ ও দূরের ঐ ছোট ছোট পাহাড়-টিলা এখানকার সৌন্দর্যকে এক লহমায় বহুগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। ঝকঝকে রাস্তাঘাট, জলাধারের পাড়ের আলপনাসজ্জা, পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা, শৌচাগার, শিশু উদ্যান (Children Park), আটোসাটো নিরাপত্তা ব্যবস্থা, তৎকালীন চিকিৎসাব্যবস্থার কারণে দিন কে দিন পর্যটকের সংখ্যা বেড়েই চলেছে।
এখানকার বিশাল জলাধারে এবং কংসাবতী নদীতে নৌকা বিহারের ব্যবস্থা আছে। এখান থেকে আপনারা বাঁকুড়া, বিষ্ণুপুর, ঝিলিমিলি ( Jhilimili Forest ), ঝাড়গ্রাম ( Jhargram ) ও জঙ্গল মহলের অন্যান্য অঞ্চল ঘুরতে পারেন। যদি গাড়ি অথবা বাইকে চড়ে বিষ্ণুপুরের দিক থেকে আসেন তাহলে একটি বাড়তি পাওনা আছে আপনার জন্য। সেটি হ'ল বিষ্ণুপুর ( Bishnupur ) থেকে এখানে আসার পথটি অত্যন্ত মনোরম। এই রাস্তার সৌন্দর্য উপভোগ করতে করতে আসুন। মন খুশিতে ভরে যাবে। রাস্তার দুধারে সারি সারি আকাশমনি গাছ। তার মধ্য দিয়ে রাস্তা। তার মাঝে মাঝে দেখা যায় দূর দিগন্তে ছড়িয়ে থাকা ছোট ছোট টিলা। অসাধারণ দৃশ্যপট্।
এবার চলে আসি মূল Tourist Spot - এ। জলাধারের বিশাল বাঁধ পেরোলেই চোখে পড়বে অনেক অস্থায়ী দোকান। যেগুলো নানা ধরনের পশরা সাজিয়ে আপনার অপেক্ষা করছে। এইসব দোকান থেকে দরদাম করে জগৎবিখ্যাত বাঁকুড়ার টেরাকোটার শিল্প সামগ্রী কিনতে পারেন যেগুলি আপনার ঘরের শোভা বাড়াতে সাহায্য করবে। ছোটদেরও নিরাশ হবার কোন কারণ নেই। তাদের জন্য আছে সুন্দর শিশু উদ্যান, বনপুকুরিয়া মৃগ উদ্যান / মৃগদাব ( Banpukuria Deer Park ), নৌকা ভ্রমণ, বিভিন্ন মুখরোচক খাবার আর বিভিন্ন ধরনের খেলনা ও বাঁশি।
খানিকটা এগিয়ে টিলার চূড়ায় সুন্দর সোনাঝুরি বন বাংলো। চক্রাকারে এই বাঁধের উপরের রাস্তা ধরে ৬ কি. মি. গেলেই কুমারী ও কংসাবতী নদীর সঙ্গমস্থল। আরও কিছুদূরে রয়েছে পরেশনাথ পাহাড়ের মাথায় জৈন তীর্থঙ্কর পার্শ্বনাথ স্বামীর মন্দির ( Pareshnath Temple ), বিশাল শিবলিঙ্গ, অম্বিকা মাতার মন্দির ( Ambika Devi Temple ) ইত্যাদি।
এখান থেকে দেখা সূর্যাস্তের অপার্থিব অপরূপ শোভা আপনার মনে অনেক দিন থাকবে। ভোরের স্নিগ্ধ মিষ্টি আলোয় জলাশয়ের পাড়ে থাকা নৌকায় করে কিছুক্ষণ জল বিহার সেরে নদীর মাঝে এক সবুজ দ্বীপে চলে আসুন। এখানেই আছে সেই বিখ্যাত বনপুকুরিয়া মৃগদাব কেন্দ্র। টিকিট কেটে ঢুকে পড়ুন এই সুন্দর সংরক্ষিত অরন্যে। বাদবাকি টুরিস্ট স্পটগুলো গাড়ি ভাড়া করে দেখে নিতে পারেন।
WHEN SHOULD YOU GO THERE? / BEST TIME TO VISIT OR TRAVEL THIS BEAUTIFUL PLACE:-
→ বছরের সব সময়ই এখানে বেড়াতে যেতে পারেন। তবে বর্ষাকাল, শরৎকাল, শীতকাল এবং বসন্তকালে মুকুটমণিপুর ( Mukutmanipur) ও তৎসংলগ্ন এলাকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের কোন তুলনাই হয় না।
WHERE IS LOCATED? HOW TO REACH OR GO? TRANSPORTATION BY BIKE / CAR / BUS / TRAIN / AIR LINES:-
→ হাওড়া ( Howrah ), সাঁতরাগাছি এবং শালিমার স্টেশন থেকে প্রথমে বাঁকুড়া ( Bankura) স্টেশনে পৌঁছে যান এর মধ্যে ( রূপসী বাংলা, রাজ্য রাণী, হাওড়া-আদ্রা শিরোমণি, আরণ্যক, হাওড়া-পুরুলিয়া, হাওড়া-চক্রধরপুর প্যাসেঞ্জার, সমর্সতা বা কবিগুরু ) যে কোন একটি এক্সপ্রেস ট্রেনে। বাঁকুড়া থেকে দূরত্ব মাত্র ৫৫ কি. মি.। বিষ্ণুপুর থেকে মাত্র ৮০ কি. মি.। এছাড়া, কলকাতার ধর্মতলা ( Dharmatolla in Kolkata ) থেকে বাসেও আসতে পারেন। দূরত্ব ২৩০ কি. মি.। সময় লাগবে ৬-৭ ঘন্টা। এছাড়া, দীঘা ( Digha ), কন্টাই ( Contai ), দাঁতন ( Dantan ), এগরা ( Egra ), তমলুক ( Tamluk ), বেলদা ( Belda ), মেদিনীপুর ( Midnapore ), খড়গপুর ( Kharagpur ), বর্ধমান ( Burdawan / Bardhaman ), আসানসোল ( Asansol ), ঘাটশিলা ( Ghatshila ) থেকেও ঘন ঘন বাস সার্ভিস আছে।
(১) ধূমপান পুরোপুরি নিষিদ্ধ। (Don't Smoke)
(২) মদ্যপান করবেন না। ( Don't Consume Alcohol )
(৩) প্লাস্টিকের অথবা থার্মোকলের থালা, গ্লাস, বাটি, বোতল ব্যবহার করবেন না বা এখানে ওখানে ফেলবেন না। ( Don't Use or Throw Here and There Anything Made By Plastic or Thermocol )
- না মানলে জেল ও জরিমানা দুটোই হতে পারে। আপনার ভ্রমণ আনন্দময় ও সুখের হোক।
WHERE TO STAY? PLACES FOR STAYING WITH FOODING AND LODGING:-
→ পশ্চিমবঙ্গ বন উন্নয়ন নিগমের ওয়েবসাইট থেকে আগে থাকতে সোনাঝুরি বন বাংলোর ( Sonajhuri Forest Bunglow, Booking - https://www.wbfdc.com ) রুম বুক করে আসুন। দ্বি শয্যা কটেজের ভাড়া ২,০০০ টাকা, ছয় শয্যা ঘরের ভাড়া ৩,৩০০ টাকা এবং আট শয্যা ঘরের ভাড়া ৪,৪০০ টাকা। এছাড়াও আছে অনেক প্রাইভেট হোটেল ( Hotel ), লজ ( Lodge ), রিসর্ট ( Resort ) ও হোমস্টে ( Homestay ) যেমন, হোটেল আম্রপালি ( ঘর ভাড়া ৭০০ - ১,৫০০ টাকা )। হোটেল অপরাজিতা ( রুম ভাড়া ১,৭০০ - ২,০০০ টাকা )। Booking Contact - ৯৪৩৪১০৮৬১১
পিয়ারলেস রিসর্ট ( ব্রেকফাস্ট সহ ভাড়া ৩,৬০০ - ৪,৮০০ টাকা ) Booking Contact - ৯৯৩২৭৮৭৯৯৩
Distance By Road -
1) Distance From Bishnupur ( Bankura District ) is 81 K. M.
2) Distance Between This Place and Kharagpur is Only 120 K. M.
এখানকার বিশাল জলাধারে এবং কংসাবতী নদীতে নৌকা বিহারের ব্যবস্থা আছে। এখান থেকে আপনারা বাঁকুড়া, বিষ্ণুপুর, ঝিলিমিলি ( Jhilimili Forest ), ঝাড়গ্রাম ( Jhargram ) ও জঙ্গল মহলের অন্যান্য অঞ্চল ঘুরতে পারেন। যদি গাড়ি অথবা বাইকে চড়ে বিষ্ণুপুরের দিক থেকে আসেন তাহলে একটি বাড়তি পাওনা আছে আপনার জন্য। সেটি হ'ল বিষ্ণুপুর ( Bishnupur ) থেকে এখানে আসার পথটি অত্যন্ত মনোরম। এই রাস্তার সৌন্দর্য উপভোগ করতে করতে আসুন। মন খুশিতে ভরে যাবে। রাস্তার দুধারে সারি সারি আকাশমনি গাছ। তার মধ্য দিয়ে রাস্তা। তার মাঝে মাঝে দেখা যায় দূর দিগন্তে ছড়িয়ে থাকা ছোট ছোট টিলা। অসাধারণ দৃশ্যপট্।
এবার চলে আসি মূল Tourist Spot - এ। জলাধারের বিশাল বাঁধ পেরোলেই চোখে পড়বে অনেক অস্থায়ী দোকান। যেগুলো নানা ধরনের পশরা সাজিয়ে আপনার অপেক্ষা করছে। এইসব দোকান থেকে দরদাম করে জগৎবিখ্যাত বাঁকুড়ার টেরাকোটার শিল্প সামগ্রী কিনতে পারেন যেগুলি আপনার ঘরের শোভা বাড়াতে সাহায্য করবে। ছোটদেরও নিরাশ হবার কোন কারণ নেই। তাদের জন্য আছে সুন্দর শিশু উদ্যান, বনপুকুরিয়া মৃগ উদ্যান / মৃগদাব ( Banpukuria Deer Park ), নৌকা ভ্রমণ, বিভিন্ন মুখরোচক খাবার আর বিভিন্ন ধরনের খেলনা ও বাঁশি।
খানিকটা এগিয়ে টিলার চূড়ায় সুন্দর সোনাঝুরি বন বাংলো। চক্রাকারে এই বাঁধের উপরের রাস্তা ধরে ৬ কি. মি. গেলেই কুমারী ও কংসাবতী নদীর সঙ্গমস্থল। আরও কিছুদূরে রয়েছে পরেশনাথ পাহাড়ের মাথায় জৈন তীর্থঙ্কর পার্শ্বনাথ স্বামীর মন্দির ( Pareshnath Temple ), বিশাল শিবলিঙ্গ, অম্বিকা মাতার মন্দির ( Ambika Devi Temple ) ইত্যাদি।
এখান থেকে দেখা সূর্যাস্তের অপার্থিব অপরূপ শোভা আপনার মনে অনেক দিন থাকবে। ভোরের স্নিগ্ধ মিষ্টি আলোয় জলাশয়ের পাড়ে থাকা নৌকায় করে কিছুক্ষণ জল বিহার সেরে নদীর মাঝে এক সবুজ দ্বীপে চলে আসুন। এখানেই আছে সেই বিখ্যাত বনপুকুরিয়া মৃগদাব কেন্দ্র। টিকিট কেটে ঢুকে পড়ুন এই সুন্দর সংরক্ষিত অরন্যে। বাদবাকি টুরিস্ট স্পটগুলো গাড়ি ভাড়া করে দেখে নিতে পারেন।
WHEN SHOULD YOU GO THERE? / BEST TIME TO VISIT OR TRAVEL THIS BEAUTIFUL PLACE:-
→ বছরের সব সময়ই এখানে বেড়াতে যেতে পারেন। তবে বর্ষাকাল, শরৎকাল, শীতকাল এবং বসন্তকালে মুকুটমণিপুর ( Mukutmanipur) ও তৎসংলগ্ন এলাকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের কোন তুলনাই হয় না।
WHERE IS LOCATED? HOW TO REACH OR GO? TRANSPORTATION BY BIKE / CAR / BUS / TRAIN / AIR LINES:-
→ হাওড়া ( Howrah ), সাঁতরাগাছি এবং শালিমার স্টেশন থেকে প্রথমে বাঁকুড়া ( Bankura) স্টেশনে পৌঁছে যান এর মধ্যে ( রূপসী বাংলা, রাজ্য রাণী, হাওড়া-আদ্রা শিরোমণি, আরণ্যক, হাওড়া-পুরুলিয়া, হাওড়া-চক্রধরপুর প্যাসেঞ্জার, সমর্সতা বা কবিগুরু ) যে কোন একটি এক্সপ্রেস ট্রেনে। বাঁকুড়া থেকে দূরত্ব মাত্র ৫৫ কি. মি.। বিষ্ণুপুর থেকে মাত্র ৮০ কি. মি.। এছাড়া, কলকাতার ধর্মতলা ( Dharmatolla in Kolkata ) থেকে বাসেও আসতে পারেন। দূরত্ব ২৩০ কি. মি.। সময় লাগবে ৬-৭ ঘন্টা। এছাড়া, দীঘা ( Digha ), কন্টাই ( Contai ), দাঁতন ( Dantan ), এগরা ( Egra ), তমলুক ( Tamluk ), বেলদা ( Belda ), মেদিনীপুর ( Midnapore ), খড়গপুর ( Kharagpur ), বর্ধমান ( Burdawan / Bardhaman ), আসানসোল ( Asansol ), ঘাটশিলা ( Ghatshila ) থেকেও ঘন ঘন বাস সার্ভিস আছে।
- নিষেধাজ্ঞা সমূহ / Strictly Prohibited / Do Nots.
(১) ধূমপান পুরোপুরি নিষিদ্ধ। (Don't Smoke)
(২) মদ্যপান করবেন না। ( Don't Consume Alcohol )
(৩) প্লাস্টিকের অথবা থার্মোকলের থালা, গ্লাস, বাটি, বোতল ব্যবহার করবেন না বা এখানে ওখানে ফেলবেন না। ( Don't Use or Throw Here and There Anything Made By Plastic or Thermocol )
- না মানলে জেল ও জরিমানা দুটোই হতে পারে। আপনার ভ্রমণ আনন্দময় ও সুখের হোক।
WHERE TO STAY? PLACES FOR STAYING WITH FOODING AND LODGING:-
→ পশ্চিমবঙ্গ বন উন্নয়ন নিগমের ওয়েবসাইট থেকে আগে থাকতে সোনাঝুরি বন বাংলোর ( Sonajhuri Forest Bunglow, Booking - https://www.wbfdc.com ) রুম বুক করে আসুন। দ্বি শয্যা কটেজের ভাড়া ২,০০০ টাকা, ছয় শয্যা ঘরের ভাড়া ৩,৩০০ টাকা এবং আট শয্যা ঘরের ভাড়া ৪,৪০০ টাকা। এছাড়াও আছে অনেক প্রাইভেট হোটেল ( Hotel ), লজ ( Lodge ), রিসর্ট ( Resort ) ও হোমস্টে ( Homestay ) যেমন, হোটেল আম্রপালি ( ঘর ভাড়া ৭০০ - ১,৫০০ টাকা )। হোটেল অপরাজিতা ( রুম ভাড়া ১,৭০০ - ২,০০০ টাকা )। Booking Contact - ৯৪৩৪১০৮৬১১
পিয়ারলেস রিসর্ট ( ব্রেকফাস্ট সহ ভাড়া ৩,৬০০ - ৪,৮০০ টাকা ) Booking Contact - ৯৯৩২৭৮৭৯৯৩
Distance By Road -
1) Distance From Bishnupur ( Bankura District ) is 81 K. M.
2) Distance Between This Place and Kharagpur is Only 120 K. M.
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please, Don't Spam.
মনে রাখবেন: এই ব্লগের কোনও সদস্যই কোনও মন্তব্য পোস্ট করতে পারে৷